আচমকা আগুনের লেলিহান শিখা দেখে আশপাশের কয়েকটি কারখানার শ্রমিকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রাস্তায় চলাচলকারী গাড়ীর চালকরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। অকটেন,ডিজেল ও গ্যাস চালিত গাড়ীতেও উক্তস্থান থেকে ঘটতে পারে বিস্ফারণের মত ঘটনা।
মহাসড়কে দাহ্য পদার্থপূর্ণ বোঝাই গাড়ীতে ঘটতে পারে বড় ধরণের দুর্ঘটনা।
এদিকে উচ্চ চাপ সম্পন্ন গ্যাস পাইপ লিকেজের কারণে প্রতিনিয়ত নির্গত হচ্ছে মূল্যবান গ্যাস এতে যেমন অপচয় হচ্ছে সরকারের।। পাশাপাশি এলাকায় একাধিক শিল্প কলকারখানা থাকায় শ্রমিকদের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানের মালিকরাও উৎকণ্ঠায় ভূগচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্যে
কোকোলা ফুডস লিমিটেড এর মহাব্যবস্থাপক মো: সোহরাব হোসেন এই প্রতিবেদককে জানান, আমাদের ফ্যাক্টরীর পাশেই উচ্চ চাপের গ্যাস লাইনটি লিকেজ হয়ে প্রতিনিয়ত গ্যাস নিগর্ত হচ্ছে। আজ আগুন লাগার ঘটনা নতুন কিছু নয়। এর আগেও আগুন লেগেছিল। যেহেতু আমাদের কারখানা লগোয়া সুতরাং আমরাও দায় এড়াতে পারিনা। ইতিপূর্বে তিতাস কতৃপক্ষকে কয়েকবার জানানোর পড়েও তারা যথাযথ পদক্ষেপ নেননি। বাধ্য হয়ে ফায়ার সার্ভিস টিমকে খবর দিয়ে আগুন নেভাতে হয়েছে। আজও ফায়ার সার্ভিস এর গাড়ী এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
তিনি আরও বলেন,চমরা প্রতিনিয়ত আতঙ্কিত ও উৎকণ্ঠায় ভূগছি।
এর একটা সঠিক বিহিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা কেউ নিরাপদ নই। আপনাদের মাধ্যমে তিতাসগ্যাস কতৃপক্ষকে জানাতে চাই, যত দ্রুততম সময়ে এই সমস্যার সমাধান হবে,আমরা তত তাড়াতাড়ি নিরাপদ হবো। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে মেরামত পূর্বক স্থায়ী সমাধান পাবো।